মাসুদা ভাট্টি
প্রকাশ : ২৩ মে ২০২৩, ০৯:২০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

নির্বাচনী ট্রেন মিস করলে কী হয়

নির্বাচনী ট্রেন মিস করলে কী হয়
সর্বশেষ সংবাদ সম্মেলনে প্রধানমন্ত্রীকে প্রশ্ন করেছিলাম, বাংলাদেশকে এরই মধ্যে আপনি আরেকটি নির্বাচনী ট্রেনে তুলে দিয়েছেন, কিন্তু মানুষ এ নিয়ে অনেক ধোঁয়াশার মধ্যে রয়েছে, পরবর্তী নির্বাচন নিয়ে আপনার চিন্তাভাবনা যদি পরিষ্কার করেন। প্রধানমন্ত্রী তার স্বভাবসুলভ ভঙ্গিতে বলেছেন, অবশ্যই একটি সাধারণ নির্বাচনের জন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি আমরা এবং যথাসময়ে সংবিধান অনুযায়ী নির্বাচন হবে। তিনি এ সংক্রান্ত আরও প্রশ্নের উত্তরে বলেছেন যে, নির্বাচনকালীন সরকারে তারাই থাকবে যারা বর্তমানে সংসদে রয়েছেন। অর্থাৎ সাধারণ নিয়মে একটি নির্বাচনকালীন সরকার গঠিত হবে এবং বর্তমান সংসদ থেকেই সদস্যদের বিভিন্ন মন্ত্রণালয়ের দায়িত্ব দিয়ে একটি সংক্ষিপ্ত মন্ত্রিসভা গঠিত হবে এবং তারাই নির্বাচনকালীন সরকার হিসেবে কাজ করবে। প্রধানমন্ত্রীর বার্তাটি খুব স্পষ্ট। আমরা স্মরণ করতে চাই ২০১৩ সালের কথা। বিতর্কিত ও বারবার অনিয়ম, অর্পিত দায়িত্বের বাইরে রাজনীতিবিদদের চরিত্র হনন করে পুরো রাজনৈতিক ব্যবস্থা অরাজনৈতিক করার যে উদাহরণ বিগত তত্ত্বাবধায়ক সরকারগুলো দেখিয়েছিল, তাতে পরবর্তীকালে ক্ষমতা পেলে হয়তো বছরের পর বছর এ অরাজনৈতিক সরকার দেশের ঘাড়ে চেপে বসে থাকত এবং বাংলাদেশে রাজনৈতিক সুযোগ ও সম্ভাবনা বিশেষ করে গণতান্ত্রিক পরিসর নিদারুণভাবে খর্ব হতো। উচ্চ আদালতের নির্দেশে তত্ত্বাবধায়ক সরকারব্যবস্থা বাতিল ঘোষণার পর দলীয় সরকারের অধীনে প্রথম নির্বাচনে বিএনপি তো নির্বাচনে অংশগ্রহণ করেইনি, উপরন্তু নির্বাচন ঠেকাতে তারা ধ্বংসাত্মক পথ গ্রহণ করে। বাংলাদেশের ইতিহাসে এরকম সন্ত্রাসী ও রক্তক্ষয়ী আচরণ কোনো রাজনৈতিক দল করেছে কি না, সেটা প্রত্যক্ষদর্শী মাত্রই উপলব্ধি করেছেন সে সময়। বিএনপি-জামায়াত তাদের হীন-স্বার্থ উদ্ধারের জন্য নিরীহ মানুষকে পেট্রোলবোমা দিয়ে পুড়িয়ে মেরেছে। নির্বাচন বানচাল করতে তারা সারা দেশে ত্রাসের রাজত্ব কায়েম করে। তারা শত শত গাড়িতে আগুন দেয় এবং ভাঙচুর করে হাজার হাজার গাড়ি। মহাসড়কসহ গ্রামের রাস্তার দুপাশের হাজার হাজার গাছ কেটে ফেলে। পুলিশ-বিজিবি-আনসার-সেনাবাহিনীসহ আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর ২০ জন সদস্য হত্যা করে। তাদের সহিংস হামলা, পেট্রোলবোমা, অগ্নিসংযোগ ও বোমা হামলায় নিহত হয় প্রায় দুইশ নিরীহ মানুষ। সরকারি অফিস, বিদ্যুৎকেন্দ্র, ব্যবসা প্রতিষ্ঠান, ফুটপাতের দোকান তাদের হাত থেকে রেহাই পায়নি। রেহাই পায়নি মসজিদ, মন্দির, চার্চ, প্যাগোডা। জাতীয় মসজিদ বায়তুল মোকাররমের সামনে হাজার হাজার পবিত্র কোরআন শরিফ পুড়িয়ে দেওয়া হয়। ট্রেনের লাইন উপড়ে ফেলে এবং ফিসপ্লেট খুলে শত শত বগি এবং রেলইঞ্জিন ধ্বংস করে। নির্বাচনের দিন ৫৮২টি স্কুলে আগুন দেয়। প্রিসাইডিং অফিসারসহ ২৬ জনকে হত্যা করে। নির্বাচনের পর সংখ্যালঘু ও আওয়ামী লীগ সমর্থকদের বাড়িঘরে হামলা চালিয়ে আগুন দেয়। বাংলাদেশের মানুষ এর আগে এমন বর্বরোচিত আচরণ আর কখনো দেখেনি। মজার ব্যাপার হলো, ২০১৩ সালে বাংলাদেশের রাজনীতিতে বিদেশি হস্তক্ষেপ তুলনামূলকভাবে কম ছিল। বিশেষ করে সেই ভয়ংকর হামলা ও ধর্মবাদী শক্তির উত্থানের কালে পশ্চিমারা এ কথা উপলব্ধি করেছিল যে, বাংলাদেশের জন্য এ ভয়ংকর ধর্মাশ্রয়ী ও উন্নয়নবিরোধী শক্তিটি মঙ্গলজনক নয়। ফলে তারা তাদের নাগরিকদের বাংলাদেশ ভ্রমণের ব্যাপারে সতর্কতা জারি করা ছাড়া তেমন কোনো কথা বলেনি। যদিও সে সময় যুদ্ধাপরাধীদের বিচার ঠেকাতে তারা যারপরনাই চেষ্টা চালিয়েছে এবং বলা ভালো যে, তারা তাতে ব্যর্থ হয়েছে। কিন্তু নির্বাচন বিষয়ে সে সময় তারা তেমন কিছু বলেনি। ২০১৪ সালের ৫ জানুয়ারি যে নির্বাচনটি হয় তাতে বিএনপি অংশগ্রহণ না করায় জাতীয় সংসদে অর্ধেকেরও বেশি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয় আওয়ামী লীগ ও তাদের জোটভুক্ত সঙ্গীদের প্রার্থীরা। রাজনৈতিক বিশ্লেষকদের মতে, ২০১৪ সালের নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করাটা ছিল বিএনপির রাজনৈতিকভাবে আত্মহত্যার শামিল। প্রথমত নির্বাচন মানেই হচ্ছে, দলীয় নেতাকর্মী ও সমর্থকদের সবার জন্যই তা একটি অভিনব উপায় দলের জন্য তারা কতটুকু সমর্পিত সেটা প্রমাণ করার জন্য। তৃণমূল পর্যায়ে তো বিষয়টি একটি বিরাট উৎসবের মতো। আর পেশিশক্তি প্রদর্শনের কথাও যদি বলি তাহলে নির্বাচন এলেই প্রমাণ করা যায় যে, কোন দল কতটা শক্তি রাখে, এটাই উপমহাদেশের রাজনৈতিক দস্তুর। তা ছাড়া নির্বাচনে অংশগ্রহণ না করলে নির্বাচনে ক্ষমতাসীন সরকারপক্ষ কতটা কারচুপি, প্রভাব এবং অনিয়ম ঘটাল সে বিষয়টি প্রমাণ করার কোনো উপায় থাকে না। ফলে ২০১৪ সালের পর বিএনপি শুধু অর্ধেকেরও বেশি আসনে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হওয়ার বিষয়টি ছাড়া আর কোনো অভিযোগ সরকারের বিরুদ্ধে করতে পারেনি। পক্ষান্তরে সরকার এবং আওয়ামী লীগ এখনো বাংলাদেশের মানুষকে স্মরণ করাতে ভোলে না, বিএনপি ও জামায়াতের কী ভয়ংকর অগ্নিসন্ত্রাস থেকে তারা দেশ ও দেশের মানুষকে রক্ষা করেছে সে সময়। আর এভাবেই পাঁচটি বছর কেটে যায় এবং আরেকটি নির্বাচনের বছর চলে আসে। কিন্তু এর মাঝে যে বড় ঘটনাটি ঘটে যায় তা বিএনপি যদি ২০১৪ সালে নির্বাচনে অংশ নিয়ে শুধু ১০টি আসনেও জয়ী হতো (সেটা অবশ্যই হতো না, অনেকে বলেন বিএনপি সেবার জয়লাভ করে সরকার গঠনেও সক্ষম হতে পারত, কারণ দলীয় সরকারের অধীনে অনুষ্ঠিত নির্বাচনকে কোনোভাবে বিতর্কিত করার উদ্দেশ্য ২০১৪ সালে আওয়ামী লীগের ছিল না) তাহলেও সেটা সম্ভব হতো না। সেটা আর কিছুই নয়, দুর্নীতির দায়ে বিএনপি নেত্রী খালেদা জিয়ার সাজাপ্রাপ্তি। সংসদের বাইরে থাকা একজন নেতা যতই জনপ্রিয় হোন না কেন, সংসদ সদস্য হওয়া একজন নেতার তুলনায় তার রাজনৈতিক ক্ষমতা ও শক্তি তুলনা করার মতো নয়। ফলে সংসদের বাইরে থাকা রাজনৈতিক দলের নেতা হিসেবে খালেদা জিয়া কোনো ধরনের সহানুভূতিও পাননি জনগণের কাছ থেকে বরং সদ্য ঘটে যাওয়া আগুন সন্ত্রাসের জন্য তিনি ও তার দল জনগণের কাছ থেকে অনেকটাই দূরে সরে গিয়েছিলেন। তাই যেদিন তিনি সাজাপ্রাপ্ত হয়ে কারাগারে গেলেন সেদিন এই ঢাকা শহরে একটি প্রতিবাদী মিছিল পর্যন্ত হয়নি। কারণ নির্বাচন ঠেকাতে গিয়ে বিএনপি-জামায়াত জোট তাদের সব শক্তি ক্ষয় করে ফেলেছিল। এমনকি কোনো বিদেশি দূতাবাস থেকেও বেগম জিয়ার সাজা ও কারাবরণ নিয়ে টুঁ শব্দটি করা হয়নি। বিএনপি দলগতভাবে এমনকি আন্তর্জাতিকভাবে লবিস্ট নিয়োগ করেও বেগম জিয়ার পক্ষে এখন পর্যন্ত কোনো বিবৃতি আনতে সক্ষম হয়নি। এর মূল কারণ হলো সংসদের বাইরে থাকা অনির্বাচিত এবং দুর্নীতির দায়ে সাজাপ্রাপ্ত কোনো নেতার পক্ষে কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্র কীভাবে দাঁড়াবে? তার কি কোনো সুযোগ আছে? ফলে ২০১৮ সালের নির্বাচনেও বিএনপি-জামায়াত পড়ে এক মহা গ্যাঁড়াকলে। ড. কামাল হোসেনের মতো একজন পুরোনো আওয়ামী লীগার যিনি কি না বঙ্গবন্ধুকে জাতির পিতা উল্লেখ না করে বক্তৃতা শুরু করতে পারেন না তার নেতৃত্বে বিএনপি-জামায়াতকে নির্বাচনের ট্রেনে উঠতে হলো। ফলে বিএনপির সমর্থক ও ভোটাররা বিস্মিত হয়ে গেল এটা দেখে যে, যে দলটির নেতা বঙ্গবন্ধুকে হত্যার দিন উদযাপন করে ৬৫ পাউন্ড ওজনের কেক কেটে, সেই দলটি নাকি শেষ পর্যন্ত একজন চরম বঙ্গবন্ধু-ভক্তকে নেতা মেনে নির্বাচন করছে? শুধু তাই-ই নয়, ২০১৪ সালে নির্বাচন ঠেকাতে ব্যর্থ বিএনপি-জামায়াত ২০১৮ সালে ‘নির্বাচনকে বিতর্কিত’ করার নীতি-কৌশল গ্রহণ করে। ফলে একই আসনে একাধিক প্রার্থী দেওয়া থেকে শুরু করে বিবিধ পদ্ধতি অবলম্বন করে, যদিও নির্বাচনের দিন দুপুর পর্যন্ত বিএনপি নেতা মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর এবং তাদের ঐক্যজোট নেতা ড. কামাল হোসেন বলেছেন নির্বাচন সুষ্ঠু হচ্ছে, জনগণ স্বতঃস্ফূর্তভাবে ভোট দিতে পারছে। কিন্তু জনমনে বিশেষ করে বিএনপি ভোটারদের মনে এ প্রশ্ন কঠিনভাবে ছায়া ফেলেছিল যে, কার নেতৃত্বে তারা ভোট করছেন? নির্বাচনে জয়লাভ করলে কে হবেন প্রধানমন্ত্রী? বিএনপির দুই প্রধান নেতাই যখন সাজাপ্রাপ্ত আসামি এবং একজন কারাগারে অন্যজন লন্ডনে পলাতক তখন এ নির্বাচনে বিএনপি জয়লাভ করলে আসলে কার লাভ হবে? এসব প্রশ্ন নিয়ে জনগণ ভোটমুখী হলেও সরকারপক্ষ কোনোরকম সুযোগ দেওয়ার ক্ষেত্রে এতটাই কৃপণতা দেখিয়েছিল যে, ২০১৮ সালের নির্বাচন বিতর্কিত করার জন্য বিএনপি-জামায়াত বা ঐক্যজোটকে কোনো প্রকার চেষ্টাই করতে হয়নি। কোনো প্রকার প্রমাণ ছাড়াই কয়েকদিন পর থেকে বিএনপি-জামায়াত সমর্থকগোষ্ঠী ‘রাতের ভোট’ ‘রাতের ভোট’ বলে চিৎকার করতে শুরু করে। একটি মিথ্যা বারবার বললে সেটা সত্যে পর্যবসিত করা যায়, এটাই আবার প্রমাণিত হয়েছে এই ‘রাতের ভোট’ নিয়ে ক্রমাগত চিৎকারে। ভোট সর্বৈব সুষ্ঠু হয়েছে এ কথা শেখ হাসিনাও বলেন না, কিন্তু রাতেই ভোটবাক্স ভরে ফেলা হয়েছে তার প্রমাণ তার সবচেয়ে বড় শত্রুও তো কোনোভাবেই দিতে পারেননি। সবচেয়ে বড় কথা একদিকে নৈশ ভোটের সরকার বলে চিৎকার শুরু হলেও বিএনপির নির্বাচিত প্রার্থীরা গিয়ে সংসদে শপথ গ্রহণ করেন এবং সংসদ গরম করে তোলেন নির্বাচন অবৈধ প্রমাণের জন্য। আবার বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর নির্বাচিত হয়েও শপথ নেন না। অবৈধ নির্বাচন, অবৈধ সরকার বলে আবার সংসদে গিয়ে সব ভাতা ও সুবিধা গ্রহণ বিএনপি রাজনীতিকে জনগণের সামনে হাস্যকর করে তোলে। এভাবেই চার বছর পার করে কোনো প্রকার গণদাবি নিয়ে জনগণের পাশে না থেকেও বিএনপি রাজনীতি করে যায় এবং চার বছর পর সংসদ থেকে পদত্যাগ করে নতুন নির্বাচন দাবি করে। প্রশ্ন হলো, যে দাবি তারা ২০১৩ সালে প্রতিষ্ঠিত করতে পারেনি, ২০১৮ সালে পারেনি, অর্থাৎ ১০টি বছর ধরে আন্দোলন চালিয়েও পারেনি, ১০ বছর পর এসে সেই দাবি আওয়ামী লীগ মানবে, আওয়ামী লীগকে এত দুর্বল ভাববার কি কোনো কারণ আছে? এখনো যদিও বাংলাদেশের রাজনীতি আর ঢাকায় হচ্ছে না, হচ্ছে আটলান্টিক মহাসাগরের দুই পাড়ে, সেহেতু বিএনপি মনে করছে যে, সেখান থেকে চাপ প্রয়োগেই সরকার সুড়সুড় করে তাদের দাবি মেনে সংবিধান সংশোধন করে তত্ত্বাবধায়ক সরকার এনে আরেকটি নির্বাচন দেবে। সময় এগোচ্ছে, আরেকবার বাংলাদেশকে নির্বাচনী ট্রেনে তুলে দিয়েছে সরকার। এখন সেই ট্রেন ছুটতে শুরু করেছে দ্রুতগতিতে। আন্দোলন আর নির্বাচনী ট্রেন সমানগতিতে চলছে। কে জেতে কে হারে সময়ই বলে দেবে। তবে নির্বাচনী ট্রেন মিস করলে কী পরিণতি হয় আজকের লেখায় সেটাই বলতে চেয়েছি। আমি নিশ্চিত যে, পাঠকও বিষয়টি সম্পর্কে সম্যক অবগত। প্রশ্ন হলো, এ দেশের অন্যতম প্রধান রাজনৈতিক শক্তি বিএনপি সেটা কতটা বুঝতে পারছে বা পারবে। লেখক : এডিটর ইনচার্জ, দৈনিক আমাদের অর্থনীতি [email protected]

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

অলিম্পিকে নিষিদ্ধ ছিল যে দেশগুলো

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

উদ্বোধনীতে অ্যাথলেটদের চেয়ে বেশি উৎফুল্ল বাংলাদেশের কর্তারা

কুষ্টিয়ায় নাশকতা মামলায় আ.লীগ নেতার ছেলে গ্রেপ্তার

৬ দিন পর বরিশাল-ঢাকা রুটে লঞ্চ চলাচল শুরু

ভেজানো ছোলা খাওয়ার উপকারিতা

হামলা মামলা ও লাঞ্ছনার শিকার লালমনিরহাটের ৬ সাংবাদিক

কলেজছাত্রীকে বিবস্ত্র, লজ্জায় আত্মহত্যা

প্যারিসের আলোয় উদ্ভাসিত অলিম্পিকের উদ্বোধনী অনুষ্ঠান

ট্রলার উদ্ধারে গিয়ে ডুবল স্পিডবোট, সৈকতে ভেসে এল ২ মরদেহ

১০

সিলেটে ‘অবৈধ’ নিয়োগে প্রভাষক জালিয়াতিতে অধ্যক্ষ!

১১

সজীব ওয়াজেদ জয়ের ৫৩তম জন্মবার্ষিকী শনিবার

১২

ইতিহাসে এই দিনে কী ঘটেছিল?

১৩

অস্ট্রেলিয়ায় উদ্ভাবিত বিশ্বের প্রথম টাইটানিয়াম হার্ট মানবদেহে প্রতিস্থাপন

১৪

শনিবার রাজধানীর যেসব এলাকায় যাবেন না

১৫

শক্তিশালী পাসপোর্টে শীর্ষে সিঙ্গাপুর, বাংলাদেশের অবস্থান কত?

১৬

২৭ জুলাই : নামাজের সময়সূচি

১৭

যে ভুলে মরতে পারে টবের গাছ

১৮

ভুয়া মুক্তিযোদ্ধার সনদে ২৪ বছর ধরে চাকরি, অতঃপর..

১৯

ঝিনাইদহে ২৪ বছর ধরে ক্রিকেট ব্যাট বানাচ্ছেন ৩ ভাই

২০
X