সম্পাদক ও প্রকাশক : সন্তোষ শর্মা । বিভাগীয় প্রধান (অনলাইন): পলাশ মাহমুদ
কালবেলা মিডিয়া লিমিটেডের পক্ষে প্রকাশক কর্তৃক নিউমার্কেট সিটি কমপ্লেক্স, ৪৪/১, রহিম স্কয়ার, নিউমার্কেট, ঢাকা থেকে প্রকাশিত এবং ২৮/বি, টয়েনবি সার্কুলার রোড, মতিঝিল ঢাকা, শরীয়তপুর প্রিন্টিং প্রেস থেকে মুদ্রিত।
নিজের হৃৎপিণ্ড বাস্তবে কি কেউ দেখার সুযোগ পায়? অধিকাংশের উত্তর হবে ‘না’। কিন্তু ৩৮ বছর বয়সী জেনিফার সাটনের উত্তর হচ্ছে ‘হ্যাঁ’। যুক্তরাজ্যের হ্যাম্পশায়ারের রিংউডের বাসিন্দা এ নারী নিজের হৃৎপিণ্ড দেখার সুযোগ পেয়েছেন। শুধু তিনি নন, অন্যরাও যেন এটি দেখতে পারে সেজন্য তা রাখা হয়েছে লন্ডনের হান্টেরিয়ান মিউজিয়ামে। অপসারণের ১৬ বছর পর নিজের হৃৎপিণ্ড দেখার সুযোগ পেয়ে আপ্লুত হয়ে পড়েন তিনি। এ অনুভূতিকে বলছেন
‘অবিশ্বাস্য পরাবাস্তব’। ২২ বছর বয়সে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া জেনিফার শরীর চর্চার সময় সামান্য অস্বস্তি অনুভব করেন। অস্বস্তি নিয়ে চিকিৎসকের শরণাপন্ন হন তিনি। পরীক্ষার পর জানা গেল, তিনি কার্ডিওমায়োপ্যাথিতে আক্রান্ত। যদি তার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা না হয় তবে তার মৃত্যু হতে পারে। এরপর ২০০৭ সালে তার হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপন করা হয়।
হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের পর থেকেই ব্যস্ত জীবন পার করছেন জেনিফার। এতদিন পর জাদুঘরে দেখতে এসেছেন নিজের হৃৎপিণ্ড। এসেই স্মৃতিকাতর হয়ে পড়েন। তিনি জানান, বয়ামে রাখা এ হৃৎপিণ্ড দেখতে তার খুবই অদ্ভুত লাগছে। যদিও এটি তাকে বাঁচিয়ে রেখেছিল ২২ বছর। এখন তিনি অঙ্গদানের প্রচারে সম্ভাব্য সব কিছু করতে চান। কেননা, হৃৎপিণ্ড প্রতিস্থাপনের মাধ্যমে তার জীবনে বিয়ের মতো সুন্দর মুহূর্ত এসেছে। সূত্র: এনডিটিভি।
কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
সর্বশেষ
জনপ্রিয়
মালয়েশিয়ায় প্রবাসী বাংলাদেশিদের জন্য সুখবর
১
বানরের উৎপাতে অতিষ্ঠ শিক্ষার্থীদের বিক্ষোভ
২
‘সংস্কার কমিশনকে বলেছি, ৫ আগস্টের আগে জুলাই সনদ করতে হবে’
৩
কোনো দলের সম্পদ নয়, গোপালগঞ্জ বাংলাদেশের : সারজিস
৪
ফিফার নিষেধাজ্ঞার তালিকায় আরও এক ক্লাব
৫
বিসিএস স্বাস্থ্য ক্যাডার অ্যাসোসিয়েশনের নতুন কমিটি গঠন