কালবেলা প্রতিবেদক
প্রকাশ : ২৪ মে ২০২৩, ০৯:৪৫ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

রাজধানীতে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে ভাঙচুর-আগুন

রাজধানীতে পুলিশ-বিএনপি সংঘর্ষে ভাঙচুর-আগুন
রাজধানীতে মহানগর দক্ষিণ বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচি ঘিরে দলটির নেতাকর্মীদের সঙ্গে পুলিশের ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়া, যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগের ঘটনা ঘটেছে। এতে ৮-৯ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন বলে জানা গেছে। ঘটনাস্থল থেকে দলটির বেশকিছু নেতাকর্মীকে গ্রেপ্তার করা হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেল ৩টার দিকে ধানমন্ডির বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজ মোড় ও আবাহনী মাঠের সামনে থেকে বেশকিছু দাবিতে পদযাত্রা শুরু করেন ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির নেতাকর্মীরা। বিকেল ৪টার দিকে পদযাত্রাটি ধানমন্ডি ল্যাবএইডের কাছে শেষ হওয়ার পরপরই সায়েন্স ল্যাবরেটরি মোড়ে এ ঘটনা ঘটে। পুলিশ টিয়ার গ্যাসের শেল ছুড়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। এ সময় ধানমন্ডি থানা বিএনপির সভাপতি শেখ রবিউল আলম রবিসহ অন্তত ৩০ জনের মতো নেতাকর্মীকে পুলিশ আটক করেছে এবং শতাধিক আহত হয়েছেন বলে বিএনপির দাবি। পদযাত্রা কর্মসূচিটি সাতমসজিদ রোড, রাইফেল স্কয়ার, ঢাকা সিটি কলেজ, সায়েন্স ল্যাব, বাটা সিগন্যাল ও কাঁটাবন মোড়ে গিয়ে শেষ হওয়ার কথা ছিল। অবিলম্বে বর্তমান সরকারের পদত্যাগ, নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার, গায়েবি মামলা ও হত্যার প্রতিবাদ এবং নির্বাচনকালীন নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকার, খালেদা জিয়ার মুক্তিসহ ১০ দফা দাবিতে সারা দেশে বিভাগীয় পর্যায়ে পদযাত্রা কর্মসূচি ঘোষণা করেছিল বিএনপি। পুলিশি বাধায় রাজশাহী মহানগরীতে সমাবেশ করতে পারেনি দলটি। এ ছাড়া নারায়ণগঞ্জ, চট্টগ্রাম মহানগরেও পদযাত্রা করেছে বিএনপি। পুলিশের রমনা বিভাগের ডিসি মো. আশরাফ হোসেন জানিয়েছেন, পুলিশের ওপর বিএনপির একদল নেতাকর্মী হামলা চালান এবং যানবাহন চলাচলে বিঘ্ন ঘটান। ফলে আমাদের অ্যাকশনে যেতে হয়। তাদের হামলায় ৮-৯ জন পুলিশ সদস্য আহত হয়েছেন। এ ঘটনায় আমরা ১৫ জনকে গ্রেপ্তার করেছি। মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক আবদুস সালাম বলেন, আমাদের এ পদযাত্রা ছিল শান্তিপূর্ণ। পদযাত্রা ল্যাবএইডের কাছে শেষ করে নেতাকর্মীদের নিজ নিজ গন্তব্যে চলে যেতে বলি। আমরাও চলে আসি। এর পরই এ ঘটনা ঘটানো হয়। নেতাকর্মীদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে, শতাধিক নেতাকর্মী আহত হয়েছেন পুলিশের হামলায়। আমরা এ ঘটনার তীব্র নিন্দা জানাই এবং অবিলম্বে শেখ রবিউল আলম রবিসহ নেতাকর্মীদের মুক্তির দাবি করছি। তিনি অভিযোগ করেন, বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের সামনে থেকে আমরা যখন দুপুর আড়াইটায় পদযাত্রা শুরু করব, তখনই সেখান থেকে আমাদের ধানমন্ডির সাবেক সদস্য সচিব সৈকতসহ চকবাজার থানা বিএনপির ৯ নেতাকর্মীকে পুলিশ আটক করে। আমরা কোনো সমাবেশ না করে সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দিয়ে সমাবেশ শুরু করে দিই। ঢাকা মহানগর দক্ষিণ বিএনপির আহ্বায়ক মো. আব্দুস সালামের সভাপতিত্বে পদযাত্রাপূর্ব সংক্ষিপ্ত বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য গয়েশ্বর চন্দ্র রায়। তিনি বলেন, আমরা শেখ হাসিনার পদত্যাগ, অবৈধ সংসদের বিলুপ্তি চাই। আপনারা নির্দলীয় ও নিরপেক্ষ তত্ত্বাবধায়ক সরকারের দাবি অবিলম্বে মেনে নিন। তারা একটি নিরপেক্ষ নির্বাচন কমিশনের অধীনে নির্বাচনের ব্যবস্থা করবে। সেখানে আমরা অংশগ্রহণ করব। জনগণ তার ইচ্ছামতো ভোট দেবে। যারাই ক্ষমতায় আসবে, তাদেরই মেনে নেওয়া হবে। প্রত্যক্ষদর্শী বিএনপির কয়েকজন নেতা বলেন, পদযাত্রা শেষে নেতারা চলে যাওয়ার পর আমরা যখন ফিরছিলাম, ঠিক তখন বিকেল ৪টার দিকে নেতাকর্মীরা মিছিল করে যাচ্ছিলেন, তখন পুলিশ বাধা দেয়। সেখান থেকে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনা ঘটে। ওই সময়ে বিআরটিসি বাসে ইটপাটকেল নিক্ষেপ করে এবং আগুন ধরিয়ে দেয়। পুলিশ এ সময়ে কয়েক রাউন্ড টিয়ার গ্যাসের শেল ছুড়ে বিক্ষোভকারীদের ছত্রভঙ্গ করে দেয়। অগ্নিকাণ্ডে ক্ষতিগ্রস্ত বিআরটিসি দোতলা বাসটি নগর পরিবহনের ব্যানারে ঘাটারচর থেকে কদমতলী পর্যন্ত চলাচল করত বলে বাসের সামনে লেখা রয়েছে। পরে পানি দিয়ে বাসটির আগুন নেভানো হয়। পদযাত্রা শুরুর আগেই ধানমন্ডির বাংলাদেশ মেডিকেল কলেজের সামনে অবস্থান নেন বিএনপি ও অঙ্গ সংগঠনের কয়েক হাজার নেতাকর্মী। খণ্ড খণ্ড মিছিল নিয়ে বিভিন্ন থানা ও ওয়ার্ডের নেতাকর্মী ধানমন্ডিতে জড়ো হতে থাকেন। পুরো এলাকায় ব্যাপক নেতাকর্মীর উপস্থিতিতে সংক্ষিপ্ত সমাবেশ করে পদযাত্রাটি শুরু হয়। এ পদযাত্রা উপলক্ষে বিপুলসংখ্যক পুলিশ মোতায়েন ছিল। পদযাত্রা শেষে পুলিশের সঙ্গে ধাওয়া-পাল্টা ধাওয়ার ঘটনায় ধানমন্ডি, সায়েন্স ল্যাবরেটরি ও নিউমার্কেট এলাকায় তীব্র যানজটের সৃষ্টি হয় এবং পথচারীরা আতঙ্কিত হয়ে ছুটতে থাকেন। ঢাকা দক্ষিণ বিএনপির পদযাত্রায় উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা আবুল খায়ের ভূঁইয়া, ফজলুল হক মিলন, মীর সরফত আলী সপু, নাসির উদ্দিন আহমেদ অসীম, ডা. রফিকুল ইসলাম, রকিবুল ইসলাম বকুল, মীর নেওয়াজ আলী নেওয়াজ, কৃষিবিদ শামীমুর রহমান শামীম, সালাহউদ্দিন ভূঁইয়া শিশির, আমিনুল ইসলাম, মহানগর বিএনপির লিটন মাহমুদ, শেখ রবিউল আলম রবি, তানভীর আহমেদ রবিন, সাইদুর রহমান মিন্টু, অঙ্গ সংগঠনের ইশতিয়াক আজিজ উলফাত, সাদেক আহমেদ খান, সুলতান সালাউদ্দিন টুকু, আব্দুল কাদির ভূঁইয়া জুয়েল, স্বেচ্ছাসেবক দলের এসএম জিলানী, জহির উদ্দিন তুহিন, ছাত্রদলের সাইফ মাহমুদ জুয়েলসহ ছাত্রদল, যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল, মহিলা দল, কৃষক দল, মৎস্যজীবী দল, তাঁতী দল ও শ্রমিক দলের নেতাকর্মীরা। তারা খালেদা জিয়ার মুক্তি দাবি ও অবিলম্বে সরকারের পদত্যাগ এবং নিত্যপ্রয়োজনীয় পণ্যের মূল্য কমানোর দাবিতে বিভিন্ন স্লোগান দেন। ঢাকা মহানগর উত্তরের পদযাত্রা এদিকে একই দাবিতে ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির উদ্যোগে রাজধানী গাবতলীর খালেক কাউন্টার থেকে পদযাত্রা কর্মসূচি শুরু করে টেকনিক্যাল, কল্যাণপুর, শিশুমেলা হয়ে আগারগাঁও ৬০ ফিট তথা বাংলাদেশ বেতারের সামনে গিয়ে শেষ করে। ঢাকা মহানগর উত্তর বিএনপির আহ্বায়ক আমানউল্লাহ আমানের সভাপতিত্বে পদযাত্রার আগে বক্তব্য দেন বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য নজরুল ইসলাম খান। সদস্য সচিব মো. আমিনুল হকের পরিচালনায় কর্মসূচিতে উপস্থিত ছিলেন বিএনপির কেন্দ্রীয় নেতা হাবিবুর রহমান হাবিব, কাজী রওনকুল ইসলাম টিপু, যুবদলের মামুন হাসান, শফিকুল ইসলাম মিল্টন, মহানগর উত্তর বিএনপির বজলুল বাসিত আঞ্জু, কফিল উদ্দিন আহমেদ, তাবিথ আউয়াল, এসএ সিদ্দিক সাজু, কৃষক দলের হাসান জাফির তুহিন, ছাত্রদলের কাজী রওনকুল ইসলাম শ্রাবণসহ অসংখ্য নেতাকর্মী। রাজশাহীতে পুলিশের রণপ্রস্তুতি, বিএনপির পদযাত্রা পণ্ড রাজশাহী ব্যুরো : রাজশাহীতে গতকাল বিএনপির কার্যালয় ঘিরে পুলিশের রণপ্রস্তুতি ছিল। সকাল থেকেই শহরে ছিল পুলিশের বিশেষায়িত টিম ‘সিআরটি’র টহল। আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কঠোর অবস্থান ও অনুমতি না পাওয়ায় পণ্ড হয় বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচি। সিটি নির্বাচনের আগে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কায় এ সিদ্ধান্ত নিয়েছে মেট্রোপলিটন পুলিশ (আরএমপি)। বিভিন্ন সড়কে যানবাহন ও সাধারণ মানুষের চলাচলও নিয়ন্ত্রণ করে পুলিশ। তবে বিএনপি বলছে, সিটি নির্বাচন নয়, জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সাঈদ চাঁদের ঘটনায় কর্মসূচি পালনের ওপর নিষেধাজ্ঞা দিয়েছে পুলিশ। সোমবার রাতে এক বিজ্ঞপ্তিতে আরএমপি জানায়, উদ্ভূত পরিস্থিতিতে মহানগর বিএনপির পদযাত্রা কর্মসূচি বাতিল করা হয়েছে। আসন্ন রাজশাহী সিটি নির্বাচন ঘিরে রাজশাহী মহানগরীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি সমুন্নত রাখা জরুরি। যে কোনো ধরনের পদযাত্রায় আইনশৃঙ্খলা অবনতির সমূহ সম্ভাবনা থাকে। তাই জননিরাপত্তা প্রতিবিধানে আইন মোতাবেক আরএমপি কমিশনার রাজশাহী মহানগরীতে সবধরনের পদযাত্রা কর্মসূচি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। আরএমপির মুখপাত্র রফিকুল আলম বলেন, সিটি নির্বাচনের আগে পদযাত্রা কর্মসূচি পালন করলে মহানগরীতে আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতির অবনতির আশঙ্কা রয়েছে। এজন্য পুলিশ কমিশনার সবধরনের পদযাত্রা কর্মসূচি নিষিদ্ধ ঘোষণা করেছেন। সরেজমিন দেখা যায়, বিএনপির পূর্বঘোষিত পদযাত্রা কর্মসূচির কারণে সকাল থেকে মহানগরীর মালোপাড়া এলাকায় বিএনপি কার্যালয়, ভূবনমোহন পার্ক, গণকপাড়া, সোনাদীঘি মোড় ও বাটার মোড় ঘিরে কঠোর নিরাপত্তাবলয় গড়ে তুলে পুলিশ। প্রস্তুত ছিল পুলিশের এপিসি গাড়ি এবং জলকামান। রাজশাহী মহানগর বিএনপির আহ্বায়ক এরশাদ আলী ইশা বলেন, কেন্দ্রীয় কর্মসূচি অনুযায়ী আমরা ভূবনমোহন পার্ক থেকে জিরোপয়েন্ট হয়ে রেলগেট পর্যন্ত পদযাত্রা করতে চেয়েছিলাম। কিন্তু আবু সাঈদ চাঁদের ঘটনার কারণে পুলিশ আমাদের কর্মসূচি নিষিদ্ধ করেছে। আমরা এখন বসে পরবর্তী করণীয় ঠিক করব। ময়মনসিংহে পদযাত্রা ময়মনসিংহ ব্যুরো : গতকাল দুপুরে ময়মনসিংহ বিভাগ বিএনপির উদ্যোগে পদযাত্রা নগরীর টাউন হল মাঠ থেকে শুরু হয়ে জিলা স্কুল মোড়, নতুনবাজার, বাগানবাড়ী, আমলাপাড়া সড়ক হয়ে হরি কিশোর রায় রোড়ের বিএনপি কার্যালয়ে গিয়ে শেষ হয়। পদযাত্রায় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক সৈয়দ এমরান সালেহ প্রিন্স, সহসাংগঠনিক সম্পাদক ওয়ারেস আলী মামুন, শরীফুল আলম, ময়মনসিংহ মহানগর বিএনপির অধ্যাপক শফিকুল ইসলাম, আবু ওয়াহাব আকন্দ, অধ্যাপক শেখ আমজাদ আলী, ময়মনসিংহ উত্তর জেলা বিএনপির অধ্যাপক এনায়েত উল্লাহ কালাম, মোতাহার হোসেন তালুকদার, শাহ শিব্বির আহমেদ বুলু, ফারজানা রহমান হোসনাসহ বিএনপি ও অঙ্গ সহযোগী সংগঠনের নেতাকর্মীরা অংশ নেন। বিএনপির এ কর্মসূচিকে ঘিরে সকাল থেকেই নগরীর বিভিন্ন স্থানে অতিরিক্ত পুলিশ সদস্য মোতায়েন ছিলেন। চট্টগ্রামে পদযাত্রা কর্মসূচিতে আমীর খসরু চট্টগ্রাম ব্যুরো : বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য ও সাবেক মন্ত্রী আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরী বলেছেন, আজকের পদযাত্রা থেকে মানুষ সরকারকে বার্তা দিয়েছে, শেখ হাসিনা বিদায় হও। বাংলাদেশের মানুষ সিদ্ধান্ত নিয়েছে, শেখ হাসিনা বিদায় হও। আওয়ামী লীগ রাজনৈতিকভাবে পরাজিত হয়েছে। এ বার্তা যদি ফ্যাসিস্ট, দখলদার, অবৈধ সরকার বুঝতে না পারে, তাহলে তাদের জন্য আরও বড় দুঃসংবাদ অপেক্ষা করছে। গতকাল মঙ্গলবার বিকেলে নগরীর সাগরিকা মোড়ে সরকারের পদত্যাগ ও গণতন্ত্র পুনরুদ্ধারে ১০ দফা বাস্তবায়নের দাবিতে চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির কেন্দ্র ঘোষিত পদযাত্রা কর্মসূচিতে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন। আমীর খসরু মাহমুদ চৌধুরীর নেতৃত্বে নগরীর সাগরিকা মোড় থেকে পদযাত্রা শুরু করে পোর্ট কানেক্টিং রোড় ও সরাইপাড়া মোড় হয়ে নয়াবাজার মোড়ে গিয়ে শেষ হয়। এ সময় আমীর খসরু বলেন, সারা দেশের জনগণ আজ জেগে উঠেছে। পুলিশি তৎপরতা, গ্রেপ্তার, খুন, মিথ্যা মামলা, গায়েবি মামলা, গুম, নির্যাতন করে দেশের মানুষের আন্দোলন বন্ধ করা যাবে না। যত বেশি হামলা হবে, যত বেশি গ্রেপ্তার করা হবে, তত বেশি আন্দোলন জোরদার হবে। চট্টগ্রাম মহানগর বিএনপির সদস্য সচিব আচুল হাশেম বক্করের সভাপতিত্বে ও মহানগর যুবদলের সভাপতি মোশাররফ হোসেন দিপ্তী এবং আহ্বায়ক কমিটির সদস্য মন্জুর আলম চৌধুরী মন্জুর পরিচালনায় পদযাত্রা শুরুর আগে সমাবেশে প্রধান বক্তার বক্তব্য দেন বিএনপির কেন্দ্রীয় কমিটির সাংগঠনিক সম্পাদক মাহবুবের রহমান শামীম। বিশেষ অতিথির বক্তব্য দেন কেন্দ্রীয় বিএনপির শ্রম সম্পাদক এ এম নাজিম উদ্দীন ও দক্ষিণ জেলা বিএনপির আহ্বায়ক আবু সুফিয়ান।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

ক্ষতিগ্রস্ত সেতু ভবন ও দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা বিভাগ পরিদর্শনে প্রধানমন্ত্রী

সন্ধ্যার মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের আশঙ্কা

ঝালকাঠিতে গভীর নলকূপে পানির সংকট

ব্যাট-বলে সাকিবকে শরীফুলের টেক্কা

দেশকে আগের মতো ভিক্ষুকের জাতি বানাতেই এমন সহিংসতা: প্রধানমন্ত্রী

রাজবাড়ীতে ভাড়ায়চালিত বাইকারের বিরুদ্ধে যাত্রীকে ধর্ষণচেষ্টার অভিযোগ

সরবরাহ সচল হওয়ায় স্বস্তি ফিরছে ব্রাহ্মণপাড়ার সবজি বাজারে

আজ কোন এলাকায় কত ঘণ্টা কারফিউ শিথিল

রিয়ালের জার্সিতে কবে মাঠে নামছেন এমবাপ্পে?

স্বেচ্ছায় কারাগারে যাচ্ছেন ফিলিস্তিনি শরণার্থীরা

১০

অলিম্পিকে পদকের লড়াই হবে যে ইভেন্টগুলোতে (২৭ জুলাই)

১১

দক্ষিণ আমেরিকা নিয়ে নতুন ছক সৌদির

১২

রাশিয়ার সাবেক উপপ্রতিরক্ষা মন্ত্রী গ্রেপ্তার

১৩

ইসরায়েল-সৌদি সম্পর্ক স্বাভাবিক হবে?

১৪

মানামার বাতাসে দূষণ সবচেয়ে বেশি, ঢাকার পরিস্থিতি কী

১৫

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার বর্জ্যে দুর্ভোগে ৩ লাখ মানুষ

১৬

স্বেচ্ছাসেবক লীগের প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী আজ

১৭

অলিম্পিকে নিষিদ্ধ ছিল যে দেশগুলো

১৮

দুপুরের মধ্যে ৬০ কিমি বেগে ঝড়ের শঙ্কা

১৯

উদ্বোধনীতে অ্যাথলেটদের চেয়ে বেশি উৎফুল্ল বাংলাদেশের কর্তারা

২০
X