কালান্তর
প্রকাশ : ২৪ ফেব্রুয়ারি ২০২৩, ১২:৪০ এএম
প্রিন্ট সংস্করণ

মাতৃভাষার অন্তর্নিহিত শক্তি

মাতৃভাষার অন্তর্নিহিত শক্তি
‘বাঙালির ভাষা সত্য হোক, সত্য হোক, সত্য হোক, হে ভগবান।’ —রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর এই উদ্ধৃতি মনে হলেই হৃদয়-মনে কেমন এক অনুভূতি ভর করে। কতকাল আগেই আমাদের মহান কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর আমার মনের আকুতি ছড়িয়ে গিয়েছিলেন! এতকাল পরে আমার ভেতরও তারই অনুভব কী তোলপাড়ে আমাকে আচ্ছন্ন করে ফেলে। প্রতিটি জাতির ভাষার সঙ্গে রয়েছে তার সংস্কৃতির এক গভীর সংযোগ। আমরা কি আমাদের ভাষার সঙ্গে সংস্কৃতির সংযোগকে সত্যি করে তুলতে পেরেছি? সত্যি তো পরের কথা, আমরা কি আমাদের ভাষাকে, ভাষার জন্য প্রাণ বিসর্জনকারী শহীদদের আত্মাকে ভেতর থেকে সম্মান করতে শিখেছি? সম্মান তো অনুভবের ব্যাপার। আমাদের ভেতরটাই কি আর কোনো কিছুকেই সম্মান করার জন্য মানবিক, সংবেদনশীল, অনুভূতিপ্রবণ? সংবেদনশীলতা, অনুভবময়তা জন্মে এবং প্রকাশিত হয় মাতৃভাষার ডানা মানে শব্দ ধরে ধরে। ভাষার অনেক শব্দের সঙ্গে রয়েছে আমাদের অতীত স্মৃতি, সংস্কৃতি তথা নস্টালজিয়ার সংযোগ। কোনো ভাষার শব্দ যদি হারিয়ে যায়, তাহলে সেই শব্দ-সংক্রান্ত যত দৃশ্য বিধায় দৃশ্যকল্প, স্মৃতি বিধায় স্মৃতিলোক হারিয়ে যায়। যেমন পালকি, হেজাক, হারিকেন, সলতে, খড়ম, পিদিম, খিড়কি ইত্যাদি শব্দ এখনকার প্রজন্মের অনেকে জানে বা চেনেই না। ফলে আমাদের পূর্বপুরুষদের নিত্যদিনের অপরিহার্য এসব জীবন উপাদানের সঙ্গে জড়িয়ে থাকা আবেগ-অনুভূতি আর স্মৃতিলোকের মায়ার সঙ্গে, এ সংক্রান্ত যত সাহিত্য-শিল্প-কল্পলোক সৃষ্টি হয়েছে তার সকল সংযোগ একটা প্রজন্মের সঙ্গে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাবে। এভাবে বিচ্ছিন্ন হতে হতে আমাদের শুধু শব্দ নয়, অনেক কিছুই হারিয়ে যায়। পূর্বপুরুষদের ইতিহাস-ঐতিহ্য, সংস্কৃতি-কৃষ্টি, জীবনাচরণ এবং স্মৃতির সঙ্গে আমরা যত সংযোগ হারাব জাতি হিসেবে আমরা ততই বিচ্ছিন্ন হয়ে যাব। ২. ঐতিহ্য-কৃষ্টি, শিল্প-সাহিত্য, নাটক-সিনেমা-গান এই সবকিছু কতটুকু গভীর মানবিক আর্তিসহকারে ধারণ করা সম্ভব তার পথ নির্ধারণ করে দেয় ভাষা। সে জন্যই বায়ান্ন থেকে একাত্তরের সংগ্রামে, যুদ্ধে আমাদের ভাষা আমাদের অনুভবে প্রেরণাকে এমনভাবে প্রোথিত করেছিল যে, আমরা সকল প্রতিকূলতা অতিক্রম করে একটি স্বাধীন দেশের মর্যাদা লাভ করেছি। কিন্তু দেশ স্বাধীন যে সংস্কৃতি এবং মানবিক সুদৃঢ় বন্ধনের প্রক্রিয়ায় হলো আমরা কি তা ধারণ করতে পেরেছি। সংস্কৃতি পরিবর্তনশীল। তার উদ্দেশ্য যত মানবকল্যাণমুখী হবে, ততটাই মঙ্গল। কিন্তু আমাদের ভাষা, সংস্কৃতি, শিল্প, সাহিত্য কি আমাদের একতাবদ্ধ করতে পারল? না, পারেনি। আমরা যে প্রেরণায় দেশ স্বাধীন করেছিলাম, তার অধিক প্রেরণায় এখন দেশ থেকে আমরা আমাদের সন্তানদের অন্য দেশে অভিপ্রয়াণে উদ্বুদ্ধ। নিজের জীবনে না হলেও সন্তানদের আমরা নিজ মাতৃভূমিতে বাস করার কথা ভাবতেই ভয় পাই। আমার মনে হয়, বাঙালিদের দীর্ঘদিন শোষণ করলেও তাদের মাতৃভূমিকে কোনো পরাশক্তিই দখলে রাখতে পারেনি, তার ভাষার ঐক্যবদ্ধতার শক্তির কারণে। মাতৃভাষার তান, সুর-লয়ের সূত্র ধরে একটা জাতি যে আবেগ ধারণ করে বাঙালি জাতি সেই আবেগ ধারণ করেই ভাষার স্বাধীনতা এবং ভূখণ্ডের সার্বভৌমত্ব এনেছিল। সাংস্কৃতিক মূল্যবোধ হারিয়ে গেছে বলেই সেই আবেগ এবং দেশপ্রেম হারিয়ে গেছে। এখন সবকিছুতে ঢুকে গেছে লোভ, অর্থ, ধর্ম এবং রাজনীতি। সংস্কৃতি এবং মানুষকে বিভাজনের এই চারটি পিলার দিন দিন যত শক্ত হচ্ছে মানুষ ততই সংস্কৃতি-কৃষ্টি এবং শিল্প তথা মানবিক বোধগুলো হারিয়ে ফেলছে। ৩. আমাদের ভাষার ইতিহাস নিয়েও আমরা সচেতন নই। আজকাল অনেক পণ্ডিতকেও বলতে শুনি, বাংলা সেদিনের ভাষা। আমাদের জানা প্রয়োজন যে, দ্বাদশ শতকে ইংরেজি ভাষার বর্ণমালা মাত্র আবিষ্কৃত হয়েছিল। উর্দু ভাষার নিজস্ব কোনো বর্ণমালাই নেই! অথচ আমাদের বর্ণমালার জন্ম ব্রাহ্মলিপি থেকে। বারোটি ভাষাংশ থেকেই পৃথিবীর তাবৎ ভাষার উৎপত্তি। তন্মধ্যে বাংলা ভাষা ইন্দো-ইউরোপীয় ভাষা বংশ থেকে নিঃসরিত। এখান থেকে সাড়ে চার হাজার বছর আগ থেকে মূলত আরবীয়, মিশরীয়, ইরানীয় ও ভারতীয় ভাষার প্রবাহ। সংস্কৃত ও প্রাকৃত হচ্ছে এ ভাষার দুটি রূপ—যথাক্রমে লিখিত ও কথ্য। নিঃসতির ভাষার যাত্রাপথে পালির সংমিশ্রণে প্রাকৃত হয়ে উঠেছে আরও বহুল ব্যবহার্য। ড. মুহাম্মদ শহীদুল্লাহর মতে, গৌড়ীয় প্রাকৃত ভাষার জন্ম সপ্তম শতাব্দীতে এবং ড. সুনীতিকুমার চট্টোপাধ্যায়ের মতে, মাগধী প্রাকৃত ভাষার উৎস দশম শতাব্দীতে। মাগধী প্রাকৃত ভাষাই প্রকৃত অর্থে বাংলা ভাষার জননী এবং যা কালক্রমে অপভ্রংশ হয়ে আজকের বাংলা, অসমিয়া ও উড়িয়া ভাষা। ভাষার জন্য পৃথিবীতে প্রাণ বিসর্জনকারী একমাত্র জাতি আমরাই। সাবেক প্রধানমন্ত্রী তাজউদ্দীন আহমদ তার ডায়েরিতে লিখেছিলেন— ‘২১ ফেব্রুয়ারি, গুলিতে চারজন ঘটনাস্থলেই নিহত হলো। আহত হলো ৩০ জন। জানা যায়, ৬২ জনকে জেলে ঢোকানো হয়েছে। আরও শোনা যায়, পুলিশ কয়েকটি মৃতদেহ সরিয়ে ফেলেছে। বেসরকারি সূত্রের দাবি, মৃতের সংখ্যা ১০ থেকে ১১ জন।’ ২২ ফেব্রুয়ারি, তিনি লিখেছেন, “আজ স্বতঃস্ফূর্ত ধর্মঘট অব্যাহত থাকল। হাইকোর্ট, মানসী সিনেমা হল ও ডিস্ট্রিক্ট কোর্টের আশপাশে গুলিবিদ্ধ হয়ে পাঁচজন নিহত হওয়ার খবর পাওয়া গেল। বেসরকারি সূত্র অনুয়ায়ী মৃতের সংখ্যা ১২, আহত বহু।” বুকের ফোঁটা ফোঁটা রক্তবিন্দুর বিনিময়ে, প্রাণের সব ঢেলে উত্তাপ, কল্পনার সব রংকে স্বপ্ন বানিয়ে যে জাতির সন্তানরা এক-একটা শব্দ নিজেদের করে নিয়েছেন, তারা কি তাদের একটা শব্দও বিসর্জন দিতে পারে? কেন তারা ভাষার জন্য বুকের রক্ত ঢেলে দিয়েছিলেন? কারণ, তারা জানতেন ভাষা হারিয়ে গেলে সেই জাতিকে পরাধীন রাখা সহজ হয়ে যায়। আমাদের পূর্বসূরিরা জানতেন, পরাধীনতা মানুষকে ভালোবাসার পরিবর্তে সন্দেহপরায়ণ, বিদ্বেষ পোষণকারীর ভূমিকায় অবতীর্ণ করে। সুতরাং, পরাধীন জাতির সবচেয়ে বড় কষ্ট হলো মানুষ থেকে মানুষে যে উষ্ণ সম্পর্ক জীবনকে অর্থবহ করে সেই সম্পর্কে বিভাজনের মাধ্যমে অনৈক্যবোধে ভোগা। স্বাধীন জাতি সমৃদ্ধ এক সংস্কৃতির অধিকারী হয় বলে বাংলার এই দিগন্তকে, বাংলা মায়ের একই ভাষাভাষীর কথা বলা মানুষগুলোকে তারা আত্মার আত্মীয় বলে ভাবতে পারে। দ্বিধাহীনভাবে ভালোবাসতে পারে। স্বাধীনতা যদি বাংলার মানুষের মাঝে অটুট বন্ধনের অনুভব এনে দেয় তবেই আমাদের ‘স্বাধীনতা’ সার্থক। কিন্তু তাদের ভাষা এবং স্বাধীনতার জন্য যারা জীবন বিসর্জন দিয়েছেন তাদের স্বপ্ন কি সার্থক হয়েছে? ছোটবেলায় আমার গ্রাম, গ্রামের মানুষ এবং তাদের সরল যে জীবনটা আমি দেখেছি তা আমাকে এই বাংলার আলো-বাতাস-মাটিকে বড্ড আপন ভাবাতে বাধ্য করত। আজ বাংলাদেশের মানুষের সেই সরলতা নেই। সাংস্কৃতিক ঐক্য তাদের রাজনৈতিক এবং ধর্মীয় বিভাজন থেকে মুক্ত করতে পারছে না। এত ধর্ম আর সাংস্কৃতিক বিভাজন তথা সাম্প্রদায়িকতার বিষবাষ্প আমাদের শৈশব-কৈশোরে আমরা দেখিনি। আমার কিশোর মননে নারী মানে ছিল বাংলার মায়ের পোশাকে/শাড়িতে শ্যামল আর মায়াবতী কোনো প্রতিবিম্ব। এখন? না। তাদের সবাইকে ‘মা’, ‘মা’ তো পরের কথা, অনেককেই আর এখন চেনা চেনা লাগে না। মানুষ বিশেষত, নারীরা অচেনা হলে দেশ অচেনা হয়ে যায়! আমি আফ্রিকায় জাতিসংঘের কাজে আড়াই বছর বাস করেছি। যখন নিজেকে প্রশ্ন করি, পৃথিবীতে তোমার সবচেয়ে চেনা ভূমি কোনটা? নিঃসন্দেহে আমার মাতৃভূমি। তবু আমি সংশয়াপন্ন। এই প্রশ্নের উত্তর খুঁজতে গেলে আজকাল কেন যেন আফ্রিকার কথা মনে হয়। কারণ খুঁজে খুঁজে ভেতর থেকে যে উত্তর পেয়েছি তা হলো, সেখানকার মানুষগুলোকে আমার খুব চেনা মনে হয়। আফ্রিকানদের কান্না এবং হাসিটুকু তাদের নিজস্ব ভাষার। আফ্রিকার কথা মনে হলেই তার উন্মুক্ত মরুভূমির দিগন্ত অথবা ঘন-বন আর গাছগাছালির বাতাস যেন আমাকে ছুঁয়ে যায়। স্ত্রীর জন্য গলার হার কেনার সময় আফ্রিকার দরিদ্র একজন দোকানদার আমাকে বলেছিল, ওটা হাতির দাঁতের নয়, হাড়ের তৈরি। মাত্র ৩০০০ ফ্রাঁ। ওটা নিলে তুমি ঠকবে। তুমি যেটা খুঁজছ সেটা এটা ৩৭০০০ ফ্রাঁ…। বাঙালির কান্নাটা নিজের ভাষাতে উৎসারিত হলেও তাদের হাসিটা ঠিক চেনা যায় না অনেক সময়। মানুষের পরাজয়, ব্যর্থতায়, মানুষকে ঠকিয়ে, মানুষের সঙ্গে প্রবঞ্চনা করে যে হাসি সেই হাসিতে আর যাই-ই থাকুক মাতৃভাষা থাকে না। মাতৃভাষার সঙ্গে সংযোগহীন মানুষের পক্ষেই তার স্বজাতির মানুষের সঙ্গে প্রতারণা করা মানায় হয়তো। অন্যের বেদনা-যন্ত্রণা, দুঃখ-হাহাকার কখন একজন মানুষকে আর স্পর্শ করে না? যখন সে তার আত্মিক সুরটা হারিয়ে ফেলে। মৃত মানুষ কি কেউ মারা গেলে কিছু অনুভব করে? কারণ আর একজন মানুষকে উপলব্ধি, অনুভব করার সংযোগ সেতু মায়াবী সব শব্দের সংযোগ সে হারিয়ে ফেলেছে। কোনো ভাষায় কথা বললেই সেই ভাষাকে ধারণ করা বোঝায় না। ভাষাকে আমরা তখনই ধারণ করি, যখন তা ভিন্ন ভিন্ন শব্দের মাধ্যমে অনুভব করি। ময়ূরেরও ভাষা আছে, গরুর হাম্বা অথবা অশ্বের হ্রেষা আছে। একটা শব্দেই তারা একে অন্যকে ডাকে। কিন্তু মানুষই হাজার হাজার শব্দের ভিন্ন ভিন্ন অনুভব আর সুরে এই জগৎ, জীবন, মানুষ এবং মনুষ্যকে অনুভব করে। ৪. আমি এই নিবন্ধ শুরু করেছিলাম রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের একটি লাইন উদ্ধৃত করে। কেন তিনি বলেছিলেন ‘বাঙালির ভাষা সত্য হোক’? আমাদের ভাষা কি সত্য নয়? বিশ্বায়নের দুর্বৃত্তায়নে বর্তমান বিশ্বে ইংরেজির আগ্রাসন অপ্রতিরোধ্য হয়ে উঠছে। অন্যান্য সংস্কৃতি এবং ভাষার চর্চা এখন করপোরেট রাজনীতি এবং বিশ্বায়নের প্রভাবে সংকটাপন্ন। এ সংকট থেকে উত্তরণের পথ কী? ভাষার সত্যি হয়ে ওঠাটার এ জন্যই তিনি গুরুত্ব দিয়েছেন। যেন ভাষাটা আমাদের আত্মিক সংশ্লেষণের, আত্মার উত্তরণের পথ হয়ে ওঠে। স্বপ্ন আর বাসনার, স্বপ্নের উৎসারণের, জাগরণের এবং উৎসের কেন্দ্রবিন্দুতে থাকে সেই স্বপ্নচারীর মাতৃভাষা। ভাষার সত্যি হয়ে ওঠা বলতে তিনি তাই-ই বুঝিয়েছিলেন। আমাদের প্রেম-ভালোবাসা, চেতনা আর দ্রোহ, আমাদের সকল সূক্ষ্ম এবং স্থূল অনুভূতি, আমাদের জাগতিক, পারলৌকিক উপলব্ধির ক্রমেই যে রূপান্তর তার আদ্যোপান্তকে বাংলায় ধারণ, লালন এবং প্রতিপালনেই রয়েছে ভাষার সত্যি হয়ে ওঠা। জ্ঞানচর্চা, অনুভব-অনুভূতির উন্মীলনে এই ভাষা যখনই আমাদের হৃদয়ের দ্বার অবমুক্ত করে দেয়, শব্দকে অবারিত করে তার ডানা ধরে উড়তে শেখায় তখনই তা সত্যি হয়ে ওঠে। এসব বিষয় যদি হারিয়ে যাবে তখনই ভাষার শক্তি খর্ব হয়ে যাবে। আফ্রিকার বিভিন্ন জাতিকে কাছ থেকে দেখে আমি উপলব্ধি করেছি যে, কোনো জাতিকে শোষণ করতে হলে তার প্রতিবাদ করার অনুভবের স্থানটুকুকে দুর্বল করে দিতে হয়। ভাষাই হলো সেই অনুভব তথা প্রতিবাদের শক্তি। ভাষার শক্তি দুর্বল হলে তাই সেই ভাষার সত্যি হয়ে ওঠাটা দুরূহ হয়ে ওঠে। জগৎ, জীবন, মানুষ এবং মনুষ্যকে অনুভব করার জন্য বাংলা ভাষার শানিত শব্দগুলো এই একুশে আবার নতুন করে আমাদের একাত্ম করুক। নতুন করে প্রতিবেশীকে, দেশের মানুষকে আবিষ্কার করাতে, অনুভব করাতে শিখুক। ভাষাই আমাদের আত্মার অন্তর্নিহিত শক্তি হোক। স্থাপন করুক নিজ আত্মার সঙ্গে আর অনেক মনুষ্য আত্মার নিবিড় এবং অর্থপূর্ণ সম্পর্ক।

কালবেলা অনলাইন এর সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিডটি অনুসরণ করুন
  • সর্বশেষ
  • জনপ্রিয়

আপনার সোশ্যাল মিডিয়া অ্যাকাউন্ট পাসওয়ার্ডটি নিরাপদ আছে তো?

ইতিহাসে রেকর্ড দামের পর দরপতন বিটকয়েনের

এজাহার থেকে ৫ জনের নাম বাদ দেন সোহাগের বোন : ডিএমপি কমিশনার

এনবিআরের আন্দোলনে অর্থনৈতিক ক্ষতি নিরূপণে আন্তঃমন্ত্রণালয় কমিটি গঠন

গোপালগঞ্জে এনসিপির সমাবেশস্থলে হামলা

গোপালগঞ্জে বিভিন্ন স্থানে নাশকতা, সড়ক অবরোধ

বিভিন্ন গ্রেডে শিক্ষক-কর্মকর্তা-কর্মচারী পদে বিশাল নিয়োগ দিচ্ছে রুয়েট

মঞ্চে শহীদ পরিবার, দর্শকসারিতে দুই উপদেষ্টা

গোপালগঞ্জে এনসিপির গাড়িবহর

বাম চোখ লাফালে কি বিপদ আসে? কী বলছে ইসলাম

১০

গোপালগঞ্জে নাশকতার ঘটনায় ৭ জন আটক

১১

‘পল্লী বিদ্যুতের চোরাই তারের ব্যবসা করতেন সোহাগ’

১২

ভারতের পুরোনো ভিডিও ছড়িয়ে সরকারের বিরুদ্ধে অপপ্রচার শনাক্ত : বাংলাফ্যাক্ট

১৩

এইচএসসি পাসেই নিয়োগ দিচ্ছে মানিকগঞ্জ জেলা প্রশাসকের কার্যালয়

১৪

বিশ্বকাপ দেখার স্বপ্ন? টিকিট কবে থেকে মিলবে জানাল ফিফা

১৫

স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টার সঙ্গে সাক্ষাৎ করলেন শাকিবের প্রযোজক 

১৬

কুষ্টিয়ায় পৃথক অভিযানে অস্ত্র-গুলিসহ আটক ২

১৭

চসিকে বাজেট বাস্তবায়ন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কর্মশালা

১৮

মারা গেলেন অভিনেতা রবি তেজার বাবা

১৯

নতুন ব্যবস্থাপনায় বদলে গেছে কেরু

২০
X